শীতকাল শুরু হওয়ার আগের সময়টা বছরের অন্যান্য সময়ের তুলনায় বেশ ভিন্ন। আবহাওয়া রুক্ষ হয়ে যায়, যার ক্ষতিকর প্রভাব পড়ে আমাদের পুরো দেহের ওপর।
ত্বক শুষ্ক হয়ে টানটান হয়ে যায়, চুল হয় রুক্ষ, ঠোঁট ফাটা শুরু হয়ে যায়, এমনকি পুরো দেহের ত্বক নিষ্প্রাণ হয়ে উঠে। এই ক্ষতিকর প্রভাব দূর করতে কিছু সহজ কাজ সচেতন থাকলেই করে নিতে পারেন। এতে করে ঋতু পরিবর্তনের এই রুক্ষতার সময়ও আপনি থাকবেন স্বাস্থ্যউজ্জ্বল ও সুন্দর। কোমল ত্বকের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ দিন পাকা কলা পিষে নিয়ে মধু মিশিয়ে মাস্ক তৈরি করে মুখে লাগান। এতে করে ত্বকের রুক্ষতা দূর হবে এবং ত্বক থাকবে নরম ও কোমল। ত্বকের উজ্জ্বলতাও বৃদ্ধি পাবে। নরম গোলাপি ঠোঁটের জন্য ঠোঁট ফাটা প্রতিরোধ করতে পদক্ষেপ নিতে হবে এখন থেকেই। প্রতিরাতে দুধের সর ঠোঁটে লাগাবেন। এতে ঠোঁট নরম ও গোলাপি থাকবে।
অলিভ অয়েল ব্যবহার করুন পেট্রোলিয়াম জেলির পরিবর্তে। স্বাস্থ্যউজ্জ্বল ঝলমলে চুলের জন্য সপ্তাহে ৩ দিন চুলে নারকেল তেল সামান্য গরম করে লাগাবেন চুলে। এছাড়া সপ্তাহে অন্তত ১ দিন ডিম, মেহেদী, ভিটামিন ই ক্যাপস্যুল, তেল এবং দই মিশিয়ে হেয়ার প্যাক তৈরি করে চুলে লাগাবেন। এতে করে চুলের রুক্ষতা দূর হয়ে যাবে সহজেই। নরম কোমল হাত পায়ের জন্য হাত ও পায়ের ত্বক সব সময় ভালো করে পরিষ্কার রাখবেন। সপ্তাহে অন্তত ২ দিন শ্যাম্পু গরম পানিতে হাত পা ডুবিয়ে ত্বক স্ক্রাব করে নিন। পা ফাটা রোদে পায়ের তালুর মোটা চামড়া ঝামা ইট দিয়ে ঘষে পরিষ্কার রাখুন। দেহের ত্বকের যত্নে গোসলের সময় কুসুম গরম পানি ব্যবহার করুন। অনেক বেশি গরম পানি ব্যবহার করলে ত্বকের প্রাকৃতিক তেল চলে যায়। এই ভুলটি করবেন না। এবং সপ্তাহে অন্তত ২ বার দেহের ত্বক স্ক্রাব করে নিন ভালভাবে। পুরো দেহ ময়েসচারাইজ করুন কোনো ভাবেই ময়েসচারাইজার লাগাতে ভুলবেন না এই সময়। প্রতিরাতে ভালো ময়েসচারাইজার ব্যবহার করুন ত্বকে। এবং বাইরে বেরুনোর অন্তত ৩০ মিনিট পূর্বে ত্বকে ময়েসচারাইজার লাগাবেন। সবসময় ত্বককে হাইড্রেট রাখতে প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন।
ত্বক শুষ্ক হয়ে টানটান হয়ে যায়, চুল হয় রুক্ষ, ঠোঁট ফাটা শুরু হয়ে যায়, এমনকি পুরো দেহের ত্বক নিষ্প্রাণ হয়ে উঠে। এই ক্ষতিকর প্রভাব দূর করতে কিছু সহজ কাজ সচেতন থাকলেই করে নিতে পারেন। এতে করে ঋতু পরিবর্তনের এই রুক্ষতার সময়ও আপনি থাকবেন স্বাস্থ্যউজ্জ্বল ও সুন্দর। কোমল ত্বকের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ দিন পাকা কলা পিষে নিয়ে মধু মিশিয়ে মাস্ক তৈরি করে মুখে লাগান। এতে করে ত্বকের রুক্ষতা দূর হবে এবং ত্বক থাকবে নরম ও কোমল। ত্বকের উজ্জ্বলতাও বৃদ্ধি পাবে। নরম গোলাপি ঠোঁটের জন্য ঠোঁট ফাটা প্রতিরোধ করতে পদক্ষেপ নিতে হবে এখন থেকেই। প্রতিরাতে দুধের সর ঠোঁটে লাগাবেন। এতে ঠোঁট নরম ও গোলাপি থাকবে।
অলিভ অয়েল ব্যবহার করুন পেট্রোলিয়াম জেলির পরিবর্তে। স্বাস্থ্যউজ্জ্বল ঝলমলে চুলের জন্য সপ্তাহে ৩ দিন চুলে নারকেল তেল সামান্য গরম করে লাগাবেন চুলে। এছাড়া সপ্তাহে অন্তত ১ দিন ডিম, মেহেদী, ভিটামিন ই ক্যাপস্যুল, তেল এবং দই মিশিয়ে হেয়ার প্যাক তৈরি করে চুলে লাগাবেন। এতে করে চুলের রুক্ষতা দূর হয়ে যাবে সহজেই। নরম কোমল হাত পায়ের জন্য হাত ও পায়ের ত্বক সব সময় ভালো করে পরিষ্কার রাখবেন। সপ্তাহে অন্তত ২ দিন শ্যাম্পু গরম পানিতে হাত পা ডুবিয়ে ত্বক স্ক্রাব করে নিন। পা ফাটা রোদে পায়ের তালুর মোটা চামড়া ঝামা ইট দিয়ে ঘষে পরিষ্কার রাখুন। দেহের ত্বকের যত্নে গোসলের সময় কুসুম গরম পানি ব্যবহার করুন। অনেক বেশি গরম পানি ব্যবহার করলে ত্বকের প্রাকৃতিক তেল চলে যায়। এই ভুলটি করবেন না। এবং সপ্তাহে অন্তত ২ বার দেহের ত্বক স্ক্রাব করে নিন ভালভাবে। পুরো দেহ ময়েসচারাইজ করুন কোনো ভাবেই ময়েসচারাইজার লাগাতে ভুলবেন না এই সময়। প্রতিরাতে ভালো ময়েসচারাইজার ব্যবহার করুন ত্বকে। এবং বাইরে বেরুনোর অন্তত ৩০ মিনিট পূর্বে ত্বকে ময়েসচারাইজার লাগাবেন। সবসময় ত্বককে হাইড্রেট রাখতে প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন।
Leave your comment
Post a Comment