অনেক সময়ই দেখা যায় স্ত্রীকে সামনে পেয়ে মিলনকালে কনফিডেন্স হারিয়ে ফেলেন
কিছু কিছু পুরুষ। এমনকী, যে নারীর কথা উত্তেজিত হন পুরুষেরা, অনেক সময় দেখা
যায় তাঁকে একান্তে পেয়েও হতাশা-দ্বিধায় ভোগেন পুরুষেরা। কারণ, প্রথমত তিনি
একটা বিষয়ে নিশ্চিত হতে পারেন না, যে তাঁর সঙ্গিনীকে সুখী করতে পারবেন কী
না। ঘাবড়াবেন না। আপনার কনফিডেন্স বাড়ানোর জন্য রইল কিছু টিপস।
আপনার স্ত্রী বা সঙ্গিনী অন্য গ্রহের প্রানী নন। প্রথমবার মিলনের আগে ভয়
পাবেন না। তিনিও আপনার মতই মানসিক অবস্থায় রয়েছেন। আবার দু-পক্ষই যেন একে
অপরকে বোকা ভাববেন না। পুরুষ বা মহিলা-কোনওপক্ষই যেন এটা ভেবে না নেন, যে
অপর প্রান্তের মানুষটাকে আমি সহজেই বোকা বানাতে পার
- আপনার সঙ্গিনী কিন্তু আপনার চেয়েও বেশি কল্পনাপ্রবণ। তিনি আপনার সঙ্গে মিলনের আগে বহুবার সে কথা তিনি মনে মনে ভেবে ফেলেছেন। আপনার সঙ্গে শয্যায় সে সবের পুনরাবৃত্তি করছেন মাত্র।
- শুধু ফোরপ্লে করে থেমে যাবেন না। কারণ, এতে আপনার স্ত্রী বা সঙ্গিনী হতাশ হতে পারেন। কাজের চাপ থাকবেই, কিন্তু নিজের সঙ্গিনীকে আপনি কতটা ভালবাসেন তা চেপে রাখবেন কেন?
- অযথা হতাশ হবেন না। দ্বিধায় ভুগবেন না। বিদেশি পর্ন ফিল্মের ক্যারেক্টার নন আপনি। একজন বাংলাদেশী পুরুষ। আপনার যৌন ক্ষমতাও আর পাঁচটা পুরুষের মতই। সঙ্গিনীকে একান্তে পেলে এটা মাথায় রাখবেন।
- নিজের বাহ্যিক যৌন্দর্যে মন দিন। সিনেমায় যতই দেখাক, একগাল খোঁচাখোঁচা দাড়ি দেখে নায়িকারা ছুটে আসছেন, বাস্তবে অনেকসময়ই তা হয় না। বিশেষত শয্যায় আপনার স্ত্রী মোটেও পছন্দ করবেন না কোনও গভীর মুহূর্তে আপনার গালের ধারালো দাড়িতে আঘাত পেতে। রাতে আগে ব্রাশ করতে ভুলবেন না যেন।
- রতিক্রিয়ার সময় অন্য কথা মনে আনবেন না। কারণ, মুখ হল মনের আয়না। আপনার মন অন্য কিছু ভাবছে, এরকমটা হলে আপনি মুখে তা প্রকাশ পাবেই।
- মিলনের প্রাক মুহূর্তে এমন কিছু করবেন না যা আপনাকে ও আপনার স্ত্রী-সঙ্গিনীকে অস্বস্তিতে ফেলে দেয়। আপনি সবরকম শৃঙ্গারে অভ্যস্ত না হতেই পারেন। সেটা আপনার স্ত্রী-সঙ্গীকে বোঝান। তিনি নিশ্চয় বুঝবেন।
- গভীর মুহুর্তে আপনার স্ত্রী হঠাৎ থেমে যেতে পারেন এই আশঙ্কা করবেন না। তাহলে কিন্তু আপনি মোটেও স্বাচ্ছন্দ্য হতে পারবেন না।
Leave your comment
Post a Comment